নাম : পূজা, Puja
লিঙ্গ : মেয়ে
জাতি : Bengali, English, Hindu, Indian, Welsh, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
পূজা, Puja অর্থ: প্রার্থনা; পুজোর মতো; উপাসনা
প্রকার: Puja
সংখ্যা : 7
রাশি : সিংহ রাশি
নক্ষত্র : হস্ত
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: রচনা, Rachna, জাতি: Bengali, English, Hindu, Indian, Welsh, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: রাধিকা, Radhika, জাতি: Bengali, English, Hindu, Indian, Welsh, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: রাখী, Rakhi, জাতি: Bengali, English, Hindu, Indian, Welsh, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: রসনা, Rasna, জাতি: Bengali, English, Hindu, Indian, Welsh, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: রেণু, Renu, জাতি: Bengali, English, Hindu, Indian, Welsh, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম পূজা, Puja হবে সেই মানুষটি সাধারণত দার্শনিক চিন্তাভাবনায় নিপুন হবে। এই জাতকদের মধ্যে সাধারণত নিজেদের নেওয়া সিদ্ধান্তের ওপর অশেষ ভরসা ও বিশ্বাস দেখা যায়। এই মানুষেরা হয়তো খুব সহজেই কোনো দুর্ঘটনায় জড়িয়ে পড়তে পারে। এই আশংকার দরুন তাদের হয়তো সব সময় রাস্তায় খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হতে পারে। সাধারণত এদের দেখলে মনে হয় যে এদের মধ্যে অশেষ শক্তি আছে। কর্মশক্তি এবং উৎসাহ দুইই হয়তো এদের মধ্যে খুব বেশি মাত্রায় দেখা যেতে পারে। এই নামের মানুষেরা কখনো কখনো একটি আদর্শ মানবের মতো ব্যবহার করে। এই জাতকদের মধ্যে রাজনৈতিক ক্ষমতা ধারণ করার মতো সঠিক প্রতিভা হয়তো দেখা যেতে পারে। এরা হয়তো জ্ঞান এবং শিক্ষা অর্জন করতে খুবই পছন্দ করবে। স্নাতকোত্তর উপাধি অর্জন করার জন্য হয়তো এদের বিদেশে পারি দিতে হবে। এই ব্যক্তিরা হয়তো সৃজনশৈলীর কাজে খুবই নিপুন হবে এবং এই কাজের মধ্যে দিয়ে হয়তো তারা স্বীকৃতি লাভ করবে। সাধারণ মানুষেরা হয়তো তাদের সৃজনশীল প্রতিভার জন্য তাদের প্রশংসা করবে। প অক্ষর দিয়ে যে পুরুষ বা নারীর নাম শুরু হয় তারা সাধারণত অপ্রতিরুদ্ধ হয় এবং তাদের বাগে আনার ক্ষমতা হয়তো কারোর মধ্যে থাকবে না। এই নামের প্রভাবে যে মানুষেরা থাকে তারা হয়তো অন্য সকলের সামনে খুবই মিষ্টভাষী হয়। তাদের এরম সুচারু ভাবে বাক্য বিনিময়ের সাহায্যে সাধারণত তারা বাকি সকলের স্নেহের পাত্র বা পাত্রী হয়ে উঠতে পারে। অবশেষে এটাও বলা যেতে পারে যে তারা হয়তো তাদের কাছের মানুষদের কাছ থেকে দুর্মূল্য উপহার আশা করে।
Advertisement
পূজা, Puja এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
3 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম পূজা, Puja হয় সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই কমনীয় স্বভাবের হয়। এবং একই সাথে তারা সাধারণত খুবই মিশুকে স্বভাবের হয়। তবে তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই হয়তো তারা খুঁতখুঁতে হয়। কখনো কখনো এই স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনের সব থেকে ভালো জিনিষটা পাবে আবার কখনো কখনো হয়তো তারা সব থেকে খারাপ জিনিষটা পাবে। তাদের রসবোধ হয়তো খুবই প্রখর হবে। তারা সাধারণত সৃজনশীল কাজকর্ম যেমন আঁকা বা গান বা নাচ বা অন্য আরো অনেক কিছু এসবের প্রতি খুবই উৎসাহী হবে। তাদের উপস্থিত বুদ্ধি হয়তো খুবই প্রখর হবে। তারা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেশ কয়েকটি কার্যকর সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এই জন্য হয়তো তারা অনেক খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কাজের প্রতি ও জীবনের বাকি সব বিষয়ের প্রতি খুবই অনুপ্রাণিত হবে। তারা হয়তো অন্য মানুষদেরও উৎসাহিত করে তুলতে পারবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একটি ভালো ও পেশাদার লেখক হওয়ার সব গুণই থাকবে এবং এর সাহায্যে তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদি তারা এই কর্মক্ষেত্রকে তাদের পেশা হিসেবে গ্রহণ করে তাহলে হয়তো তারা একজন পেশাদার লেখক হিসেবে অনেক খ্যাতি ও অর্থ উপার্জন করতে পারবে। কখনো কখনো হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পরে এবং তখন হয়তো তারা তাদের সব সিদ্ধান্ত নিজেদের হৃদয় থেকে নেয়। তবে এই সিদ্ধান্তগুলির জন্য হয়তো তারা বিপদে পরতে পারে। তাদের মধ্যে হয়তো একজন ভালো নেতা হওয়ার সব গুণ থাকবে। এই প্রেক্ষিতে দেখতে গেলে তারা হয়তো একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও ভালো সাফল্য লাভ করতে পারে।
.
যে মানুষদের নাম পূজা, Puja হয় সেই জাতকেরা সাধারণত খুবই বলিষ্ঠ হয়। তারা হয়তো রোজকার একঘেয়েমির জীবনে বিষন্ন হয়ে উঠবে। তাদের মধুর স্বভাব ও আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য সব মানুষেরাই সাধারণত তাদের ভালোবাসবে। কোনো সময়ে যদি তাদের সাধারণ জীবনযাপন আটকে যায় তাহলে হয়তো তা তাদের মধ্যে ঘৃণার ভাব সৃষ্টি করবে। সাধারণত তাদের জীবনে সব সময়ই তাদের নতুনত্ব জিনিসপত্র লাগবে। সুতরাং এই মানুষদের জন্য সব থেকে ভালো পেশা হয়তো হবে গবেষণা। তবে তারা সাধারণত স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পছন্দ করে এবং কোনো রকমের চাপ হয়তো তাদের একদমই পছন্দ হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত জন্মগত ভাবেই বাস্তববুদ্ধি সম্পন্ন। এরা হয়তো খুবই বিনীত ও নম্র স্বভাবের মানুষ। সাধারণত তাদের শান্ত স্বভাবের জন্য তারা হয়তো বিপদের সময়ও মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে পারে। পূজা, Puja নামক ব্যক্তিরা হয়তো কোনো বাহ্যিক বিষয় নিয়ে উতলা হয়ে উঠবে না। এই নামের জাতকদের ওপর সাধারণত চন্দ্র ও বুধের প্রভাব থাকে আর তার জন্যই হয়তো তারা খুবই বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রখর হয়। কোনো বিপদের সময় এই মানুষেরা সাধারণত তাদের উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে আর অন্যদের ভালো উপদেশ দিয়ে সেই সমস্যাটির সমাধান বার করার চেষ্টা করে। তারা হয়তো বিশ্বাসী হবে এবং যে কোনো গোপন তথ্য তাদের নিজেদের মধ্যেই রাখতে সক্ষম হবে। সুতরাং অন্যেরা তাদের গোপনীয় তথ্য সাধারণত খুব নিশ্চিন্তেই এদের সাথে ভাগ করে নিতে পারবে। অন্যদের নিয়ে পরচর্চা করা কে এরা হয়তো খুবই খারাপ চোখে দেখবে। তারা সাধারণত নিজেদের পেশায় নিজেদের হাতের ওপর বেশি ভরসা করবে এবং শিল্পী বা লেখক বা চিত্রকর বা এরম অন্য কোনো পেশার সাথে যুক্ত হবে।
নাম
পূজা, Puja বা (
Puja) মানে
প্রার্থনা; পুজোর মতো; উপাসনা. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম পূজা, Puja হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।